• Skip to primary navigation
  • Skip to main content
  • Skip to primary sidebar

পান্থ বিহোস

লেখক | পাঠক | ফ্রিল্যান্সার

  • প্রথম পাতা
  • ব্লগ
  • আমার পড়া
    • আমার পড়া অনুবাদ
    • আমার পড়া উপন্যাস
    • আমার পড়া কবিতা
    • আমার পড়া গল্প
    • আমার পড়া ছড়া
    • আমার পড়া নন-ফিকশন
    • আমার পড়া রহস্য-রোমাঞ্চ-গোয়েন্দা
    • আমার পড়া সম্পাদনা
  • আমার বই
    • আমার অনুবাদ বই
    • আমার মৌলিক বই
    • আমার সম্পাদনা
  • আমার লেখা
    • ফিচার
    • সায়েন্স ফিকশন
    • উপন্যাস
    • প্রবন্ধ
    • কিশোর গল্প
    • কিশোর উপন্যাস
    • কিশোর গোয়েন্দা উপন্যাস
    • কিশোর সায়েন্স ফিকশন
    • গল্প
    • গোয়েন্দা উপন্যাস
    • গোয়েন্দা গল্প
    • কবিতা
    • ফানটুস্ট
    • রান্নাবান্না
    • পারসোনাল
ঘুরে দাঁড়ানোর নতুন মন্ত্র

ঘুরে দাঁড়ানোর নতুন মন্ত্র

থেমে যেতে যেতে একবার কোন মতে;
জোর করে যদি একবার হেঁটে যেতে;
বেঁচে নিতে যদি একবার বড় ভালো হত।
একবার শুধু একবার কোন মতে
চোখ মেলে যদি একবার দেখে নিতে
দেখে নিতে যদি একবার বড় ভালো হত।

ঘুমোও বাউণ্ডুলে / কবির সুমন

জীবন জীবনের মতোই চলতে থাকে। আর এই বলার মধ্যেই নিহিত রয়েছে জীবনের বাঁকে বাঁকে নতুন করে নিজেকে দৃঢ় স্থির করে সামনে এগিয়ে নেয়ার মন্ত্রনা। জীবন চলার পথে থেমে যেতে যেতেও যারা নিজেকে আবার কোনো মতে দাঁড়িয়ে রেখেও সামনে এগিয়ে যায় তাদের জন্যই জীবনের স্বাদ, জীবনের আনন্দ। যা চলে যায় সেটাকে বড় করে না দেখার মধ্যেই রয়েছে কল্যাণ। চলে যাওয়াকে আগলে না রেখে নতুনের দিকে নিজেকে নিয়ে যেতে হয় টেনে। আসুন ঘুরে দাঁড়ানোর নতুন মন্ত্র পাঠ করি। সাজাই জীবনকে নতুন সাজে।

নতুনের সন্ধানে…

জীর্ণতা দূরে ঠেলে আসুন নতুনের আহ্বানে। যা গেছে তা নিয়ে ভেবে কাজ নেই। এগিয়ে চলুন সামনে। সময়ের পরিক্রমায় বন্দি না হয়ে নতুনের আহ্বানে এগিয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। সফল যারা তারা কখনোই ব্যর্থতাকে আঁকড়ে ধরে পড়ে থাকেন না। ব্যর্থতাকে দূরে ঠেলে, নতুন উদ্যমে নতুনের পথে এগিয়ে যাওয়ার মাধ্যমেই আপনার হাতে ধরা দেবে সফলতা। তো আর ভাবনা কী! কেন পুরনোকে আঁকড়ে ধরে পড়ে থাকবেন? কেন হাঁটবেন না নতুনের পথে?

ভাবনার জগতের ব্যাপ্তি

পৃথিবীর কোনো পিছুটান ঘায়েল করতে পারে না আপনাকে। নতুন আলোর খোঁজে আপনি প্রতিনিয়ত চষে বেড়ান ভাবনার অলিগলি। শুধু নিজেকে নিয়েই নয়; সমাজ, দেশ এবং অবহেলিত মানুষ নিয়ে ভেবে ভেবে আপনার ভাবনাগুলো অস্থির হয়ে ওঠে। আপনার মস্তিষ্কেও জমা হতে থাকে অবহেলিত মানুষ নিয়ে ভাবনার আর্তনাদ! তাই আপনাকে হতে হবে অনেক বেশি ভাবনাগামী! তবে আপনার এই ভাবনাগুলোকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার পথেও একটু একটু করে হাঁটার পরিকল্পনা করতে পারেন বছর শুরুর আগেই। এতে মাঝেমধ্যে ঝুটঝামেলা এসে ডালপালা বিস্তার করতে পারে আপনার উদার আকাশে। তাতে কিছুই যায়-আসে না। বড্ড একরোখা যারা, নিজের স্বার্থ নিয়ে ভেবে ভেবে দিন পার করে দেওয়া হিসাবিদের ঘাড়েও মাঝেমধ্যে চেপে বসে ঝামেলার ডালপালা। তাই বলে পিছু হটার সিদ্ধান্তটা বোকামিরই শামিল।

আয়নায় মুখোমুখি

রুটিন-ফুটিনের ধার ধারেন না বুঝি! প্রতিনিয়ত আপনার নিজেকে দেখুন। রাস্তায় বের হয়ে নাটাই ছাড়া ঘুড়ির মতো ঘুরতে ইচ্ছে হয়? রাস্তায় অবহেলায় শুয়ে থাকা শিশুটির গায়ে নিজের গায়ের চাদর মেলে দিতে ইচ্ছে করে? আড্ডায় বাদামের খোসা ছাড়িয়ে খেতে খেতে গান গেয়ে উঠেন উদাসী ভরাট গলায়? আর কি চাই আপনার? নিজেকে চিনতে পারবেন এর মধ্যেই। নিজের নিজস্বতা জাগিয়ে তুলতে চাই এরকমই কিছু স্বপ্ন যা আপনাকে নতুন করে বাঁচতে শেখাবে, বাঁচিয়ে রাখবে।

যদি তাই আপনার মাঝে নিজের জীবন, তো হোক না। এভাবেই তো সম্ভব নিজেকে উপভোগ করার বিস্তর হাতিয়ার। জীবন হয়ে উঠবে সুন্দর আর সাবলীল। যে চাওয়া অন্যের উপর নির্ভরশীল সেটা ত্যাগ করে নিজের কল্পনা, ভালোবাসা, ভাবনা বিস্তারের মাঝেই বিরাজ করে প্রকৃত সুখ আর শান্তি।

যদি তোর ডাক শোনে কেউ না আসে…

চলতি পথে, আপনার স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে অচেনা থাবা হানা দিতেই পারে। সেই থাবা আপনাকে থমকে দিতে চাইতেই পারে। ভাবনায় রেড অ্যালার্ট জারি করে ঘরে বসিয়ে রাখার গোপন পরিকল্পনা করতে পারে। কিন্তু আলো যাদের পথ দেখায়, তারা কি কখনও ঘরে বসে থাকতে পারে? পুরনো এই অন্ধকার থাবা, অচেনা পিছুটান নিশ্চয়ই আপনাকে পিছু হটাতে পারবে না। অশুভ শক্তির শত চেষ্টা আপনাকে ছিটকে দিতে চাইলেও আপনি সেই অবহেলিত পথের পথিক হয়ে গা-ভাসিয়ে দেবেন না। উড়াল হাওয়ায় নিশ্চয়ই মেলে ধরবেন আপনার ভাবনার খেরো খাতা।

ওয়েটিং ফর টুনাইট…

মিলেনিয়াম রাতে গাওয়া জেনিফার লোপেজের বিখ্যাত গান ওয়েটিং ফর টুনাইট। রাতের নিস্তব্ধতা হারিয়ে যায় তার সুরের মোহনায়। কিন্তু সেই হারিয়ে যাওয়া নিস্তব্ধতা যেন আবার কোনো লজ্জাজনক ব্যাপার না হয়ে পড়ে, সেদিকে নজর দেওয়াও জরুরি। আনন্দ করা আর অশালীন কাজ; এই দুইয়ের মধ্যে বিস্তর তফাত। পুরনোকে দূরে ঠেলে নতুনকে বরণ করে নেওয়ার মাঝে আমরা অবশ্যই আনন্দ করব। কিন্তু সেই আনন্দ যেন আবার কারও কারও জন্য বোঝা হয়ে না পড়ে সেদিকে নজর দেওয়া আমাদেরই নৈতিক দায়িত্ব।

একান্ত নিজেরই…

একটা ব্যাপার খেয়াল রাখা জরুরি- কখনও হতাশা নিজেরে মাঝে টেনে আনা যাবে না। কিংবা নিজের মাঝে হতাশাকে স্থান দেয়া যাবে না কিছুতেই। হতাশা হলো হতাশা। দিস ইজ নট পার্ট অব ইউ। সুতরাং এসব ডানাহীন পিছুটান ভুলে নতুন করে ঘুরে দাঁড়ান। ভাবনাগুলো সাজান নতুন উদ্যমে। একান্ত নিজের মতো করে জাল ছড়িয়ে যান স্বপ্নের। আপনার ভাবনায় গতি পেয়ে শীতের আকাশ ভেঙে নেমে আসুক বৃষ্টি। হাতের স্পর্শে মাটি হয়ে যাক সব নোনা পানি। বিষণœতার ললাটে পরিয়ে দিন কর্মব্যস্ততার লাল টিপ। আর আমাদের চেনা সবুজকে সঙ্গী বানিয়ে এগিয়ে যান নতুন করে, অগোছালো ভাবনাদের হটিয়ে এগিয়ে যান নতুন প্রত্যয়ে। নিজেকে মেলে ধরুন একান্তই নিজের মতো করে!

বিভাগ: ফিচার

Leave a Reply Cancel reply

You must be logged in to post a comment.

বিভাগসমূহ

ফ্রি নিউজ লেটার সাবস্ক্রিপশন ফরম:

ইমেইল:

Delivered by FeedBurner

আমার অনুবাদ বই

নেমেসিস - অনুবাদ: পান্থ বিহোস


বিহোস.কম © ২০২০ - সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | সর্বমোট পঠিত: 325022